নিজস্ব প্রতিবেদক
সোমবার দুপুরে সদর উপজেলায় আইন-শৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সদর উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে এই সভার আয়োজন করা হয়।
সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় সাংসদ কাজী কেরামত আলী। এতে সভাপতিত্ব করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মার্জিয়া সুলতানা। এতে বক্তব্য দেন সদর উপজেলা পরিষদের ইমদাদুল হক বিশ^াস, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন, সদর উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) আকাশ কুমার কুন্ডু, সদর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রকিবুল হাসান, সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা স্বপন কুমার সাহা, সদর উপজেলা প্রাণীসম্পদ কর্মকর্তা খায়ের উদ্দিন আহমেদ, যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আতাহার আলী, সদর উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি রমজান আলী খান, বানিবহ ইউপি চেয়ারম্যান শেখ মো. গোলাম মোস্তফা, বসন্তপুর ইউপি চেয়ারম্যান মীর্জা মো. বদিউজ্জামান প্রমূখ।
সাংসদ কাজী কেরামত আলী বলেন, ছোট খাটো ঘটনা থেকে বড় ঘটনার সূত্রপাত হয়। কালুখালী ও বালিয়াকান্দি উপজেলার সার্বিক অবস্থার চেয়ে রাজবাড়ী সদর উপজেলার সার্বিক অবস্থা ভালো। একারণে রাজবাড়ীর নির্বাচন সুষ্ঠ ও নিরপেক্ষ ভাবে করতে হবে। যেখানে সহিংসতা যেখানে পুলিশ প্রশাসনের বৈঠক করতে হবে। কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। বানিবহ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান প্রত্যাশী আওয়ামীলীগের নেতা আবদুল লতিফ মিয়ার হত্যাকান্ডের রহস্য উদঘাটন করতে হবে।
সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন বলেন, নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সহিংসতা করলে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না। আবদুল লতিফ মিয়া হত্যাকান্ডের ঘটনায় সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তথ্য প্রমাণ ছাড়া কাউকে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে না। কেউ যাতে অযথা হয়রানী না হয় তাও খেয়াল রাখা হচ্ছে।
Leave a Reply